Tuesday, March 25, 2014

(১) sex শেষে প্রস্রাব করে নেয়া জরুরি।

(২) একবার sex এর পর আবার sexকরতে চাইলে যৌনাঙ্গ ও হাত ধুয়ে নিতে হবে।

(৩) sex এর পর সাথে সাথে গোসল করে নেয়া উত্তম। অন্ততঃ অযুকরে নেয়া।

(৪) sex এর পর অন্ততঃ কিছুক্ষন ঘুমানো উত্তম।

(৫) জুমআর দিন অর্থাত্ বৃহস্পতিবার রাতে ও শুক্রবার sex করা মোস্তাহাব
(নফল) ।

(৬) sex এর বিষয় কারো নিকট প্রকাশ করা নিষেধ। এটা একদিকে নির্লজ্জতা অন্যদিকে স্বামী/ স্তিরির হক নষ্ট করা।

(৭) স্বপ্নদোষের পর sex করতে চাইলে প্রস্বাব করে নিবে এবং যৌনাঙ্গ ধুয়ে নিতে হবে।

(৮) অবশ্যই অবশ্যই পরবর্তী ওয়াক্ত নামাজের কথা খেয়াল রাখো ।
নামাজতো কোনো ভাবেই ছাড়া যাবে না ।

(৯) sex এর পর মধু এবং দুধ খাওয়া উপকারি ।

(১০) wife কে বলুন তোমার সাথে আজ sex করে অনেক মজা পেয়েছি ।
তাহলে সে মনে মনে খুশি হবে এবং পরবর্তীতে sex করার জন্য মুথিয়ে থাকবে ।
________________________
Start Download Start Download Start Download Start Download
WATCH VIDEO BELOW
 প্রতি চন্দ্রমাস পরপর হরমোনের প্রভাবে পরিণত মেয়েদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় এবং রক্ত ও জরায়ু নিঃসৃত অংশ যোনিপথে বের হয়ে আসে তাকেই ঋতুচক্র বলে।

এর তিনটি অংশ, ১মটি চারদিন স্থায়ী হয় (৪-৭ দিন) এবং একে মিনস্ট্রাল ফেজ, ২য়টি ১০দিন (৮-১০ দিন) একে প্রলিফারেটিভ ফেজ এবং ৩য়টি ১৪ দিন (১০-১৪ দিন) স্থায়ী হয় একে সেক্রেটরি ফেজ বলা হয়।

মিনস্ট্রাল ফেজ এই যোনি পথে রক্ত বের হয়। ৪-৭ দিন স্থায়ী এই রক্তপাতে ভেঙ্গে যাওয়া রক্তকনিকা ছাড়াও এর সাথে শ্বেত কনিকা, জরায়ুমুখের মিউকাস, জরায়ুর নিঃসৃত আবরনি, ব্যাকটেরিয়া, প্লাজমিন, প্রস্টাগ্লানডিন এবং অনিষিক্ত ডিম্বানু থেকে থাকে। ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের যৌথ ক্রিয়ার এই পর্বটি ঘটে।

প্রলিফারেটিভ ফেজ ৮-১০ দিন স্থায়ী হতে পারে। শুধু ইস্ট্রোজেন হরমোনের প্রভাবে এটি হয়। এই সময় জরায়ু নিষিক্ত ডিম্বানুকে গ্রহন করার জন্য প্রস্ততি নেয়।

সেক্রেটরি ফেজ টা সবচেয়ে দীর্ঘ, প্রায় ১০ থেকে ১৪ দিন। একে প্রজেস্টেরন বা লুটিয়াল ফেজ ও বলা হয়। এটিও ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরন উভয় হরমোনের যৌথ কারনে হয়। এই সময় নিষিক্ত ডিম্বানুর বৃদ্ধির জন্য জরায়ু সর্বোচ্চ প্রস্ততি নিয়ে থাকে।

ডিম্বাশয়ের কোনো ডিম্বানু শুক্রানু দ্বারা নিষিক্ত না হলে জরায়ু আবার মিনস্ট্রাল ফেজে চলে যায়। এভাবেই পূর্ন বয়স্ক মেয়েদের ঋতুচক্র চলতে থাকে।
যৌনমিলন শরীরচর্চার মতই কার্যকরী
স্বাস্থ্য সচেতন অনেকই ক্যালরি ঝরাতে দিনের বেশ খানিকটা সময় জিমে কাটান। জিমে আপনার নেশা থাকলেও গবেষকদের
দাবি ক্যালরি ঝরাতে যৌনমিলন শরীরচর্চার মতই কার্যকরী। নতুন এক
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে পুরুষদের ক্ষেত্রে যৌনমিলন
মিনিটে গড়ে ৪.২ ক্যালরি ও মহিলাদের ক্ষেত্রে গড়ে ৩.১ ক্যালরি ঝরাতে সাহায্য করে।

২১টি বিষমকামী জোড়ার উপর পরীক্ষা করে যৌন গবেষক উইলিয়াম
মাসটার্স ও ভার্জিনিয়া জনসন

জানিয়েছেন যৌন মিলনের সময় হৃদ স্পন্দন গড়ে মিনিটে ১৮০পর্যন্ত হয়ে যায়। মাসে ন্যূনতম চার বার যৌনমিলনে একজন প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের গড়ে প্রতিবার অন্তত ১০১ ক্যালরি শক্তি ক্ষয় হয়। অন্যদিকে ট্রেডমিলে প্রত্যহ ৩০মিনিট

অত্যন্ত জোরে দৌড়ালে শক্তিক্ষয় হয় ২৭৬ক্যালরি। মহিলাদের ক্ষেত্রে এই
শক্তি ক্ষয়ের মাত্রাটা যথাক্রমে ৬৯ ও ২১৩ ক্যালরি। গবেষকরা দাবি করেছেন এর থেকে প্রমাণিত হয় স্বাভাবিক নিয়মিত যৌনমিলন ক্যালরি ঝরাতে শরীরচর্চার মতই কার্যকরী।
Start Download Start Download Start Download Start Download
WATCH VIDEO BELOW

Friday, March 21, 2014

বিয়ে এমন একটি সামাজিক বন্ধন, যা সামাজিক ও ধর্মীয়ভাবে শারীরিক সম্পর্কের অনুমতি দেয়। পাশ্চাত্যের দেশগুলো লিভ টুগেদার প্রথাটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত। আমাদের দেশে আজকাল এ প্রথার উদাহরণ দেখা দিলেও তা সামাজিকভাবে গৃহীত নয়। আমাদের দেশের সমাজ লিভ টুগেদারকে স্বীকৃতি দেয়নি। ফলে এ সম্পর্কে শারীরিক সম্পর্ক বিয়ের পূর্বে শারীরিক সম্পর্ক হিসেবেই গণ্য করা হয়। পৃথিবীর সব ধর্মেই বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে রয়েছে কড়া নিষেধ। এমনকি এ কাজ যে করবে তার জন্য নির্ধারিত রয়েছে কঠিন শাস্তি। এই বিধানের পেছনে নিশ্চয়ই কারণ রয়েছে। আর কারণটি হলো সামাজিক, ধর্মীয় ও মানসিক অবক্ষয় থেকে নিজেকে দূরে রাখা। আমাদের সমাজে এমন অনেক পুরুষ রয়েছেন যারা শুধুমাত্র নারীদেহ ভোগ করার উদ্দেশ্যেই প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং কাজ হাসিল হয়ে গেলে সম্পর্কের দায়ভার নিতে চান না। নারীরাও যে এমন করে না তা নয়, তবে তুলনামূলকভাবে এমন নারীর সংখ্যা কম। আশংকার ব্যাপার হচ্ছে আজকাল অনেক উঠতি বয়সী মেয়েই এই ধরণের শারীরিক সম্পর্ককে আধুনিকতা মনে করে থাকে। অথচ বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের ফলে যে সমস্যা দেখা দেয়, তা পোহাতে হয় নারীদেরকেই! মোদ্দাকথা হলো, বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক নারীদের ঠেলে দিতে পারে ঝুঁকির মুখে, তাদের জীবনে ডেকে আনতে পারে নানাবিধ মারাত্মক সমস্যা। তাই সাবধান হোন এবং জেনে নিন অনাকাঙ্খিত সমস্যাগুলো সম্পর্কে।


অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ : বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের সবচেয়ে ভয়াবহ যে সমস্যাটি হতে পারে তা হলো অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ। নিরোধক ব্যবহারের পূর্ব পরিকল্পনা না থাকা, আবেগের বশে হঠাত্ করেই যৌন সম্পর্ক করা ইত্যাদি এর অন্যতমত কারণ। শারীরিক সম্পর্কের চিহ্ন ধারণ করে সাধারণত মেয়েরাই। কোনো মেয়ের শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে কি না তা ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে সনাক্ত করা যায়, কিন্তু ছেলেদের যায় না। একইভাবে গর্ভধারণের যাবতীয় সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয় শুধু মেয়েদেরই। এর ফলে পরিবার, সমাজ এবং নিজের কাছে অপরাধী হতে হয় নারীদের।


ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত : বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের ফলে গর্ভধারণ করে ফেললে তখন গর্ভপাত করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। গর্ভপাত একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া। এতে যেমন শারীরিক ক্ষতি হয় তেমনি মানসিক ক্ষতির সম্মুখীনও হতে হয়। গর্ভপাতের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণসহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। এর দীর্ঘমেয়াদী কুফলও রয়েছে। যেমন পরবর্তীতে গর্ভধারণে সমস্যা হওয়া বা গর্ভধারণ করতে না পারা ইত্যাদি। প্রথম সন্তান জন্মদানের আগে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটলে পরবর্তীতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তান ধারনে সমস্যা দেখা দেয়। গর্ভপাতের মানসিক ক্ষতিও কম নয়। সন্তান হারিয়ে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এমনকি অনেকে বিকারগ্রস্ত পর্যন্ত হয়ে পড়ে।


জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল ও অন্যান্য ঝুঁকি : বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের কারণে অনেকেই জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল বা অন্যান্য ওষুধ গ্রহণ করে থাকে। অনবরত জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল গ্রহণ অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ রোধ করলেও ডেকে আনতে পারে মারাত্মক সব সমস্যা। এর মধ্যে অন্যতম হলো সন্তানধারণের ক্ষমতা হারানো। প্রথম সন্তান জন্মের আগেই দীর্ঘদিন পিল গ্রহণের ফলে পরবর্তীতে গর্ভধারণে ঝুঁকি হতে পারে, হতে পারে বারবার গর্ভপাতের সমস্যা। এছাড়া হরমোনের সমস্যা, মুটিয়ে যাওয়া, খাবারে অনীহা,সন্তান উৎপাদনে অক্ষম হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যাও দেখা দিতে পারে।


অপ্রাপ্ত বয়সে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর ঝুঁকি : বয়ঃসন্ধিকাল থেকেই কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে শারীরিক বিষয়াবলির প্রতি আকর্ষণ জন্মায়। ফলে প্রেমের সম্পর্কে কোনো কিছু না ভেবেই শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা তাদের মধ্যে দেখা যায় বেশি। কিন্তু অপরিণত বয়সে শারীরিক সম্পর্কের পরিণতি হতে পারে মারাত্মক। এর ফলে হতে পারে যৌনসংক্রমণ, ক্যানসারের মতো ভয়াবহ সব রোগ। বিশেষ করে কমবয়সী মেয়েরা থাকে হুমকির মুখে। জরায়ুমুখ সংক্রমণ ও জরায়ুমুখ ক্যানসারের ঝুঁকি থাকে সর্বোচ্চ।



মানসিক ভীতি : বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক মানে প্রথমবারের মতো যৌন সম্পর্ক স্থাপন। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে এই কাজটি প্রেমিক যুগলেরা করে থাকে লুকিয়ে, যা পরবর্তীতে একজন নারীর জন্য মানসিক ভীতি বা বিকারের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে অনেক ক্ষেত্রেই প্রেমিকেরা অপ্রাপ্ত বয়স্ক প্রেমিকাকে চাপ প্রয়োগ করে মিলিত হয়ে থাকে। পরে সম্পর্কটি ভেঙে গেলে এসব অনেক মেয়ের ওপর এমন মানসিক চাপ ফেলে, যা ক্রমশ বিকারে রূপ নেয়। যেমন শারীরিক সম্পর্কে অনীহা বা ভীতি, বিবাহভীতি, পুরুষদের প্রতি ঘৃণা বা ভয় ইত্যাদি। এর ফলে যেমন প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে, তেমনি ভাঙন আসতে পারে বিয়ের সম্পর্কেও।



বিয়ের পর দাম্পত্যে সমস্যা : বিয়ের আগে প্রেমিকের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়ালে দাম্পত্যজীবনেও দেখা দিতে পারে নানা সমস্যা। নারীরা হতে পারেন স্বামীর অবিশ্বাসের পাত্র। এমনকি প্রেমিকের সাথে বিয়ে হলেও তিনি করতে পারেন নানা রকমের দোষারোপ, করতে পারেন চরিত্র নিয়ে সন্দেহ। ঝগড়ার সময় হয়তো কথায় কথায় বলে বসতে পারেন যে, তার সাথে যেহেতু বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক ছিল এমনি হয়তো আরো অনেকের সাথেই ছিল। মোটকথা, দাম্পত্যের প্রতিটি পদে নারীকে শুনতে হতে পারে নানা রকমের কটু কথা।



দাম্পত্যে আকর্ষণ হারানো : অনেক ভালোবাসার সম্পর্ক পায় বিয়ের পরিণতি। যেহেতু স্বামীর সঙ্গে বিয়ের আগে থেকেই শারীরিক সম্পর্ক থাকে, তাই অনেকেই দাম্পত্যজীবনে হারিয়ে ফেলতে পারেন আকর্ষণ। স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের কাছ থেকে নতুন কিছু পাবার থাকে না বলে বিয়ের সম্পর্কে বাজতে পারে ভাঙনের সুর। অনেকে বাগদান বা আংটি বদল সম্পন্ন করে একটি দৃঢ় বন্ধন তৈরি হয়েছে ভেবে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে যান। বাগদানের পর বিয়ে ভাঙার ঝুঁকি তো থাকেই, সাথে রয়ে যায় দাম্পত্য আকর্ষণহীন হয়ে যাবার শঙ্কাটাও।


সামাজিক লাঞ্ছনা : বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের কথা জানাজানি হলে নারীরা হন নানা রকম লাঞ্ছনা-গঞ্জনার শিকার। সমাজ তাকে অপরাধীর দৃষ্টিতে দেখে। তার জীবন হয়ে ওঠে বিষময়। অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ করলে এবং সেটার কথা জানাজানি হলে ফলাফল হয় ভয়াবহ। মেয়েটি সামাজিকভাবে হয়ে যায় একঘরে। পরিবার, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব সকলেই দূরে চলে যায়, তাকে পাপীর দৃষ্টিতে দেখে। ফলে সুষ্ঠুভাবে বাকি জীবন কাটানো অসম্ভব হয়ে যায়, জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিসহ।

Thursday, March 20, 2014

সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয় না। নারীর যৌনাঙ্গে সতীচ্ছেদ নামের পর্দা ৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাধুলা করার সময় আপনা থেকেই ফেটে যেতে পারে। তাই রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর সতীত্ব জড়িত নয়।

আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা না করার মানেই হলো সে অভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি..)

বিধাতা নারীর যৌনাঙ্গকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন "যেন এটি যেকোন আকারের লিঙ্গকে গ্রহন করতে পারে" একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী মোটা/চিকন/লম্বা/খাটো সব লিঙ্গের চাপ সইতে পারেন। যদি মিলনের পুর্বে নারী ঠিক মত উত্তেজিত হয় তাহলে যোনীতে যে পিচ্ছিল রস নিঃসরন হয় তা মুলতঃ ব্যথামুক্ত মিলনের জন্যই হয়ে থাকে। যেখানে বিধাতা নারীকে ব্যথামুক্ত মিলনের জন্য এমন সৃষ্টি রহস্য জুড়ে দিয়েছেন সেখানে আপনি কেন চাইবেন যে মানুষটি সম্পুর্ন জীবন কাটানোর জন্য আপনার ঘরে এসেছে - তার শুরুটা হউক কষ্টকর অভিজ্ঞতা দিয়ে?
অনেক নারীই মিলনে ব্যথা অনুভব করেন। এমন কি বিয়ের ১০/১৫ বছর পরও। তবে সবাই চিৎকার চেচামেচী করেন না। নিরব থাকার মানে এটা নয় যে নারী আগে থেকে যৌনকাজে অভ্যস্থ। তবে অনেক নারী চালাকি করে প্রথমদিকে এমন ভাব করেন যেন তিনি সইতে পারছেন না! অতএব ব্যথা পাওয়া না পাওয়ায় নারীর সতীত্ব প্রমান হয় না।

আরো মজার ব্যপার হলো নারীর যোনী ৪৫ ডিগ্রি কৌনিক অবস্থায় থাকে এবং উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গও ৪৫ ডিগ্রিতে উর্দ্ধমুখী উত্থান হয়। ফলে অনায়াসে মিলন কাজ সম্পর্ন করা যায়। এ নিখুত সৃষ্টি রহস্য বিধাতাই আমাদের শরীরে রেখেছেন।

সবচেয়ে জরুরী যে বিষয়ঃ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে দুই জিনিস থাকলে সংসার টিকবে না - টিকলেও অশান্তির বাসা হবে।

১. অহংকার (যদি বউ মনে করে আমি তার চেয়ে বেশি যোগ্য - কিংবা স্বামী মনে করে সে আমার তুলনায় নিন্ম।

২. অবিশ্বাস আর ভালবাসা একত্রে বসত করে না। আমাদের দেশে অনেক মেয়ে বিয়ের সময় মুখে কবুলও বলে না। আর কাগজে রেজিষ্ট্রি সমাজকে দেখানোর জন্য। বিয়ে মুলত হয় মন আর মনের। যে পুরুষ বিয়ের দিনেই বউকে সামান্য ভুল ধারনার কারনে অবিশ্বাস করতে শুরু করে তার ভবিষ্যত কতটা অসুখের তা কল্পনা করতে গা শিউরে উঠছে! ভাই যাকে নিয়ে আমার সারা জীবন পথ চলতে হবে অজ্ঞতা বশত তাকে যদি সন্দেহ করা শুরু করি তবে বিয়ে করার কি দরকার ছিল?

সবকথার শেষ কথা "বিশ্বাস করতে এবং বিশ্বাস রাখতে শিখুন - সুখি থাকবেন"

মেয়েরা - দয়া করে মাত্র ১০/১৫ মিনিটের শাররীক আনন্দের জন্য সারাজীবনের জন্য কলঙ্কিত হবেন না। বিয়ের আগ পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরুন। হ্যাঁ হয়তো একটি ছেলে ধরতে পারবে না আপনি সতী নাকি অসতী! কিন্তু বুকে হাত রেখে বলতে পারেন, আপনি অনুশোচনায় নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন?
জেনে নিন

নারী যোনীর ভিতরের অঙ্গ" জি-স্পট "জি স্পট’ নারী দেহের মানচিত্রে এর অবস্থান। ডাঃ পেরি, ডাঃ ইতপলি ও ডাঃ লাডাস নামের তিনজন বিজ্ঞানী নারী দেহের ‘জি স্পট’-কে সবার কাছে পরিচিত করে দিয়েছেন। নারী দেহের গোপনাঙ্গে এ স্পটের অবস্থান। নারী যৌনাঙ্গের যোনি গোত্রে লুকানো এ জায়গাটি অতিমাত্রায় সংবেদনশীল। নারীর মাঝে চরম পুলকের অনুভূতি আর শিহরণ জাগায় যৌনাঙ্গের এ অংশটি। Gräfenberg Spot, কে সংক্ষেপে জি-স্পট (G-Spot) বলা হয়। জিস্পট অনেকটা সীমের বিচীর মত দেখতে।





★কি ভাবে খুজে পাবেনঃ

এর অবস্থান হলো যোনির অগ্রবর্তী গাত্রে যা যোনি মুখ হতে পাঁচ সে.মি. পরিমাণ গভীরে থাকে। এটা ভ্যাজায়নার ভিতরে, যাকে ভ্যজায়নাল ওয়াল বলে তার মুখে অবস্থিত, অনেকটা নাভি বরাবর। এটা স্টিমুলেটেড হলে রাফ লাগে ধরতে। জি স্পট পেনিস বা আঙ্গুল দুইটা দিয়েই স্টিমুলেট করা যায়। জি স্পট আপনার নিজেরই খুজে নিতে হবে। প্রথমবারের ক্ষেত্রে আঙ্গুল দিয়ে জি স্পট খুজে বের করা বেশি সহজ। আঙ্গুল পুরোপুরি ভেতরে ঢুকার পর এমন একটি জায়গা পাবেন যেটি আশেপাশের ভ্যাজায়নাল ওয়ালের থেকে বেশি রাফ। সেটাই জি স্পট। ফিঙ্গারিং করার সময় সে সোজা হয়ে শুয়ে থাকলে জি স্পট সহজেই খুজে পাবেন। ইন্টারকোর্সের সময় জি স্পট পাওয়ার জন্য সেক্স পজিশন ঠিক থাকা বেশ জরুরি। ডগি স্টাইলে পেছন দিক থেকে বা দুইজন একি দিকে মুখ করে শুয়ে তাকে পেছন দিক থেকে ফাক করলে জি স্পট সহজে হিট করতে পারবেন। ডগি স্টাইলে তার অ্যাস ধরে উচু করে পেনিস ঢুকালে সহজে জি স্পট খুজে পাওয়া যায়। এছাড়া মেয়েরা উপরে থেকে সেই পজিশনে সেক্স করলে সহজেই তার জি স্পট হিট করা সম্ভব। এছাড়া সে পেনিসের উপরে তার অ্যাস সারকুলার ভাবে ঘুড়িয়ে, উপরে নিচে করে জি-স্পট হিট করতে পারে। জি স্পট হিট করার জন্য এবং স্টিমুলেট করার জন্য বেশ প্রেসার দিতে হয়। এতে সে ব্যথা না পাওয়া পর্যন্ত কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।

জি-স্পটে একবার মাত্র স্পর্শে নারীদের সেক্স উঠে যায়, এবং এর দ্বারা সেক্স কিংবা ফিঙ্গারিং করে নারীর চরম পর্যায়ের সুখ অর্জন করা সম্ভব।

Unordered List

Pages

Md. Zahidul Islam. Powered by Blogger.

Social Icons

Followers

Featured Posts

Popular Posts

Recent Posts

নতুন ভিজিটর।

Text Widget